আয়কর প্রশ্নোত্তর

product 1

আপনার প্রতিভা প্রকাশের মাধ্যমে ঘরে বসেই আয় করুন প্রতিযোগিতায় জয়ী হয়ে, Income Tax Matters আয়কর বিষয়ে সবাই কে সচেতন করুন

দেওয়ানী প্রশ্নোত্তর

product 1

আপনার প্রতিভা প্রকাশের মাধ্যমে ঘরে বসেই আয় করুন প্রতিযোগিতায় জয়ী হয়ে, Civil Matters দেওয়ানী বিষয়ে সবাই কে সচেতন করুন

ফৌজদারি প্রশ্নোত্তর

product 1

আপনার প্রতিভা প্রকাশের মাধ্যমে ঘরে বসেই আয় করুন প্রতিযোগিতায় জয়ী হয়ে,Criminal Matters ফৌজদারি বিষয়ে সবাই কে সচেতন করুন

পারিবারিক সমস্যা সম্বলিত মামলাগুলো কি কি? এ ধরণের মামলা কোথায় করবেন?

Unknown | October 14, 2017 | 0 comments



পারিবারিক সমস্যা সম্বলিত মামলা পরিচালনার জন্য FAMILY COURTS ORDINANCE 1985 এর অধীনে পারিবারিক আদালত প্রতিষ্ঠা করা হয়। এতে সকল সহকারি জজের আদালতকে পারিবারিক আদালত বলা হয়েছে।
পারিবারিক আদালতকে নিম্নউল্লেখিত বিষয়াদির বিচারের একচ্ছত্র অধিকার দেয়া হয়েছে। সেগুলো হলোঃ 
১। বিবাহ বিচ্ছেদ
২। দাম্পত্য জীবন পুনরুদ্ধার
৩। দেনমোহর
৪। ভরণপোষণ
৫। সন্তানের লালনপালন ও অভিভাবক
কোথায় মামলা করবেন? বা আদালতের এখতিয়ার।
১। বিবাহ বিচ্ছেদ, দেনমোহর, ভরণপোষণ সম্পর্কিত মামলাঃ
পারিবারিক সমস্যা সম্বলিত মামলা করতে হয় পারিবারিক আদালতে। সাধারণত যেখানে মামলার কারণ উদ্ভব হয় বা ঘটনাটি সংগঠিত হয় সেখানখার এখতিয়ারাধীন আদালতে মামলা করতে হয়। অথবা স্বামী স্ত্রী যেখানে বসবাস করতেন বা সর্বশেষ যেখানে ছিলেন। তবে বিবাহ বিচ্ছেদ, দেনমোহর, ভরণপোষণ সম্পর্কিত মামলা হলে স্ত্রী সচরাচর যেখানে থাকেন সেখানেও মামলা দায়ের করা যাবে।
২। স্বামী কি দেনমোহর পরিশোধ করতে বাধ্য?
মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ ১৯৬১ এর ১০ ধারা অনুযায়ী স্বামী দেনমোহর আদায় করা থেকে কোন ভাবে রেহাই পাবেনা। স্ত্রী যখনি দাবি করবেন তখনই স্বামী দেনমোহর পরিশোধ করতে বাধ্য। কাবিন নামায় যদি দেনমোহর কীভাবে পরিশোধ করা হবে বিষয়ে বিস্তারিত লেখা না থাকে তাহলে ধার্যকৃত দেনমোহরের পুরুটাই আদায় করতে হবে।
৩। ভরণ পোষণ না দিলে কি করবেন?
মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ ১৯৬১ এর ৯ ধারা অনুযায়ী স্ত্রী স্বামী থেকে ভরণ পোষণ পাওয়ার অধিকারী। স্বামী যদি স্ত্রীকে ভরণ পোষণ দিতে ব্যর্থ হয় তাহলে স্ত্রী (ইউনিয়ন পরিষদের/জেলা পরিষদে পৌরসভার চেয়ারম্যান/ মিউনিচিপল এরিয়াতে মেয়র বা প্রশাসক/ ক্যান্টনমেন্ট এরিয়াতে সংশ্লিষ্ট দায়িত্ব পালনের জন্য দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্যক্তির) কাছে আবেদন করতে পারেন। চেয়ারম্যান আবেদনের প্রেক্ষিতে একটি আরবিট্রেশন কমিটি গঠন করবেন। এ কমিটি ভরণ পোষণের পরিমাণ ধার্য করে একটি সার্টিফিকেট ইস্যু করবেন যা স্বামী ভরন পোষণ হিসেবে স্ত্রীকে প্রদান করতে হবে। কমিটির ধার্য কৃত পরিমাণ নিয়ে কোন পক্ষ অসন্তুষ্ট হলে নির্দিষ্ট সময়ের আগে নির্দিষ্ট ফি দিয়ে সহকারি জজ এর কাছে উক্ত সার্টিফিকেট রিভিশনের জন্য দরখাস্ত বা আপিল করতে পারবেন। এক্ষেত্রে তার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত গণ্য হবে। স্বামী ভরণ পোষণ আদায় না করলে ভূমি করের ন্যায় আদায় করা হবে।

Category:

আইনি প্রশ্নোত্তরে : smd Bayzid Hossain Helal . I'm administrator of smdbayzid.com .

0 comments

Thank you so much for your Message.